বিজেপি সরকার বানালো এক জবরদস্ত কানুন ,যে কারনে মুসলিম সম্প্রদায় রেগে লাল !!
আসামের বিজেপি সরকার একের পর এক সিদ্ধান্তকে আইনে পরিবর্তন করে চলেছে যার জন্য সমস্ত দেশের নজর আসামের উপর রয়েছে।বলা বাহুল্য এই শুক্রুবার এক আইন তৈরী হলো আসামে যা দেশের ইতিহাসে সবচেয়ে সুন্দর আইন বলে মানা হচ্ছে।সম্প্রীতি আসামে এক আইন তৈরি করা হয় যেখানে বলা হয় যে কোনো সরকারী কর্মচারী যদি তাদের মা বাবা ,বা অসুস্থ ভাই বোনের খেয়াল না রাখে তাহলে তাদের বেতনের ১০ শতাংশ কেটে নেওয়া হবে এবং সেটা মা বাবা বা ভাইবোন কে দিয়ে দেওয়া হবে। কিন্তু জনসংখ্যার বৃদ্ধির হারএ লাগাম দেওয়ার জন্য যে আইন করা হয় তার প্রশংসা দিল্লি পর্যন্ত করা হচ্ছে। সম্প্রতি পাওয়া তাজা খবর অনুযায়ী যাদের ২ এর বেশি ছেলে মেয়ে থাকবে তাঁরা কোনো নির্বাচনে দাঁড়াতে পারবে না এবং কোনো সরকারি চাকরি পাবে না একই সাথে কোনো সরকারি সুযোগ সুবিধা পাবে না।আপনাদের জানিয়ে রাখি, আসলে এই নিয়মটি তাদের জন্য বিশেষ করে করা হয়েছে যারা বাড়িতে পুরো ক্রিকেট টীম খুলে ফেলে। ক্রিকেট টীম তো ছাড়ুন কিছুজন তো নিজের বাড়িতে বাচ্চা দের সেনাবাহিনী গঠন করে নিয়েছে।এই আইনটি অনেক আগেই বিজেপি সরকার জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণের জন্য এনেছিল কিন্তু দীর্ঘ বিধানসভার বিতর্কের পর আইনটি পাস করা হয়।এই আইন আসার সাথে সাথে মানুষ প্রসংসাই মুখরিত হয় ।এর পাশাপাশি বড় খবর পাওয়া গেছে যে বিজেপি কেন্দ্রেও এই নিয়ম চালু করার জন্য আবেদন জানাবে এবং যাদের ২ এর বেশি বাচ্চা আছে তারা বিধান সভা নির্বাচন লড়তে পারবেন না এই ধরণের আইন করা হবে বলে জানা গেছে।
রাফিয়া নাজাজের বাড়িতে কিছু অজ্ঞাত পরিচয় লোক শুক্রবার পাথর ছুঁড়েছে, কারণটা খুব হতাশা জনক, একজন মুসলিম মেয়ে তিনি ঝাড়খণ্ডের রাঁচিতে যোগব্যায়াম শেখান এই হলো তার অপরাদ, এখানেও শেষ নয় এর জন্য তাকে ফতোয়া পর্যন্ত দেওয়া হয়েছে। মেয়েটকে তার নিজের সম্প্রদায়ের সদস্যদের কাছ থেকে তার জীবন মরণের হুমকি মুখোমুখি হতে হচেছ। যোগগুরু বাবা রামদেব এখন
মেয়েটিকে সমর্থনে এসেছেন। এই ঘটনার প্রতিবাদে রামদেব আজ বলেছেন, ইরাক, ইরান, থেকে সুরু করে আফগানিস্তান, পাকিস্তান, সৌদি আরব পর্যন্ত অনেক মুসলিম মানুস যোগব্যায়াম এর সাতে যুক্ত এবং তারা রোজ অনুশীলন ও করেন,এটি একটি ব্যায়াম যা মানসিক ও শারীরিক সুস্থতার জন্য ভাল এটি সবার করা উচিত।
রবিবার রাফিয়া নাসেরের বাড়িতে পাথর নিক্ষেপের ঘটনার প্রতিবাদে রামদেব বলেন, যোগব্যায়মকে ধর্মের সাথে যুক্ত করা উচিত নয়, কোন মহিলা যদি যোগব্যায়াম সেখায় তবে কি ভুল ?
মৌলানা সাঈফ আব্বাস একটি বিশিষ্ট শিয়া ধর্মীয় নেতা, তার প্রতিরক্ষা বাহিনীতে এসেছিলেন,শিয়া ধর্মীয় মৌলানা সাইফ আব্বাস বলেন, নযারের বিরুদ্ধে ফতোয়া জারি করা হয়েছে। এটি অত্যন্ত নিন্দনীয় বাপার,তিনি আরও বলেন কিছু লোক ধর্মকে তামাশা করেছে শিয়া কলিকাতা ও রামদেবের প্রতিক্রিয়া ছিল নাজুরের বিরুদ্ধে ফতোয়া জারি করার পর কয়েক দিন পরে ঝাড়খন্ড সরকার তাদের পর্যাপ্ত নিরাপত্তা প্রদানের সিদ্ধান্ত নেয়।ঘটনাটি ঘটে ঝাড়খণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী রঘুবর্দা দাসের প্রিন্সিপাল সেক্রেটারি সঞ্জয় কুমারের নোটিশে এবং তার নির্দেশে মেয়েটি নিরাপত্তা নিশ্চিত করে।
নির্দেশনায় করায় রানী সিনিয়র সুপারিনটেনডেন্ট পুলিশ (এসএসপি) কুলদীপ দ্বেভেদীও মেয়েটির সাথে দেখা করার জন্য একটি পুলিসের দল পাঠিয়েছিলেন।পরে তাকে আরো দুটি নিরাপত্তা রক্ষিবাহিনী প্রদান করা হয় এক পুরুষ এবং এক মহিলা।রাফিয়া নায়াজ, তার পরিবারকে যোগব্যায়াম শিখিয়েছে, তিনি তার সাথে স্থানীয় কলেজ থেকে এম.কমও করছেন।কিছুদিন আগে তিনি রামদেবের সাথে যোগ ও করেছেন। তার পরিবারের সদস্যদের নিজের সম্প্রদায়ের মানুষের দ্বারা জারি করা হুমকির ভয় হয় এই কারণেই নাজ বলেন, আমি যোগ করি এবং আমার জীবনের শেষ পর্যন্ত যোগব্যায়াম করবো এবং শেখাবো।তার সাথে বলেন যে তিনি অনেক হুমকি পেয়েছেন তাতে তিনি ভয় পাবেন না, এবং তাকে নিরাপত্তা প্রদানের জন্য রাজ্য সরকারও আছে।
মৌলানা জারি করলো ফতোয়া এক মুসলিম মেয়ের উপর, কিন্তু কেন? জানলে থমকে.. মেয়ের
রাফিয়া নাজাজের বাড়িতে কিছু অজ্ঞাত পরিচয় লোক শুক্রবার পাথর ছুঁড়েছে, কারণটা খুব হতাশা জনক, একজন মুসলিম মেয়ে তিনি ঝাড়খণ্ডের রাঁচিতে যোগব্যায়াম শেখান এই হলো তার অপরাদ, এখানেও শেষ নয় এর জন্য তাকে ফতোয়া পর্যন্ত দেওয়া হয়েছে। মেয়েটকে তার নিজের সম্প্রদায়ের সদস্যদের কাছ থেকে তার জীবন মরণের হুমকি মুখোমুখি হতে হচেছ। যোগগুরু বাবা রামদেব এখন
মেয়েটিকে সমর্থনে এসেছেন। এই ঘটনার প্রতিবাদে রামদেব আজ বলেছেন, ইরাক, ইরান, থেকে সুরু করে আফগানিস্তান, পাকিস্তান, সৌদি আরব পর্যন্ত অনেক মুসলিম মানুস যোগব্যায়াম এর সাতে যুক্ত এবং তারা রোজ অনুশীলন ও করেন,এটি একটি ব্যায়াম যা মানসিক ও শারীরিক সুস্থতার জন্য ভাল এটি সবার করা উচিত।
রবিবার রাফিয়া নাসেরের বাড়িতে পাথর নিক্ষেপের ঘটনার প্রতিবাদে রামদেব বলেন, যোগব্যায়মকে ধর্মের সাথে যুক্ত করা উচিত নয়, কোন মহিলা যদি যোগব্যায়াম সেখায় তবে কি ভুল ?
মৌলানা সাঈফ আব্বাস একটি বিশিষ্ট শিয়া ধর্মীয় নেতা, তার প্রতিরক্ষা বাহিনীতে এসেছিলেন,শিয়া ধর্মীয় মৌলানা সাইফ আব্বাস বলেন, নযারের বিরুদ্ধে ফতোয়া জারি করা হয়েছে। এটি অত্যন্ত নিন্দনীয় বাপার,তিনি আরও বলেন কিছু লোক ধর্মকে তামাশা করেছে শিয়া কলিকাতা ও রামদেবের প্রতিক্রিয়া ছিল নাজুরের বিরুদ্ধে ফতোয়া জারি করার পর কয়েক দিন পরে ঝাড়খন্ড সরকার তাদের পর্যাপ্ত নিরাপত্তা প্রদানের সিদ্ধান্ত নেয়।ঘটনাটি ঘটে ঝাড়খণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী রঘুবর্দা দাসের প্রিন্সিপাল সেক্রেটারি সঞ্জয় কুমারের নোটিশে এবং তার নির্দেশে মেয়েটি নিরাপত্তা নিশ্চিত করে।
নির্দেশনায় করায় রানী সিনিয়র সুপারিনটেনডেন্ট পুলিশ (এসএসপি) কুলদীপ দ্বেভেদীও মেয়েটির সাথে দেখা করার জন্য একটি পুলিসের দল পাঠিয়েছিলেন।পরে তাকে আরো দুটি নিরাপত্তা রক্ষিবাহিনী প্রদান করা হয় এক পুরুষ এবং এক মহিলা।রাফিয়া নায়াজ, তার পরিবারকে যোগব্যায়াম শিখিয়েছে, তিনি তার সাথে স্থানীয় কলেজ থেকে এম.কমও করছেন।কিছুদিন আগে তিনি রামদেবের সাথে যোগ ও করেছেন। তার পরিবারের সদস্যদের নিজের সম্প্রদায়ের মানুষের দ্বারা জারি করা হুমকির ভয় হয় এই কারণেই নাজ বলেন, আমি যোগ করি এবং আমার জীবনের শেষ পর্যন্ত যোগব্যায়াম করবো এবং শেখাবো।তার সাথে বলেন যে তিনি অনেক হুমকি পেয়েছেন তাতে তিনি ভয় পাবেন না, এবং তাকে নিরাপত্তা প্রদানের জন্য রাজ্য সরকারও আছে।
Comments
Post a Comment